আমরা কি চাই?
শর্ত সাপেক্ষে সবই খুলে দেওয়া হচ্ছে এ জন্যে কি শুধু সরকারই দায়ী? আমাদের কোনো ভূমিকা নেই? ব্যবসায়ী আর বিক্রেতারা শপিংমল খোলার জন্যে সরকারকে চিঠি দিয়েছে,পরিবহন চলুর জন্যে শ্রমিকরা রাস্তায় নেমে পড়েছে, বিক্ষোভ করছে। বেতনের জন্যে কারখানার বাইরে ভীড় করছে আবার এসব খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রতিবাদও করছে।
এক প্রতিষ্ঠানের বিক্রেতা কিন্তু আরেক প্রতিষ্ঠানেরই ক্রেতা।
মূলত আমরা নিজেরাও জানিনা আসলে আমরা কি চাই? জীবন বাঁচাতে জীবিকার প্রয়োজনই আগে। সেক্ষেত্রে মানুষ ক্ষেত্র বিশেষে জীবনটাও বাজী রাখে। মানুষের কাছে লাশ দাফনের টাকা না থাকলে প্রয়োজনে মানুষ লাশ নিয়েও রাস্তায় বসে টাকা তোলে। এখন যদি বলি আগে লাশ দাফন করা প্রয়োজন ছিল কথাটার যুক্তি কতটুকু? তার যে সেই অ্যাবিলিটি নেই বলে লাশ নিয়ে রাস্তায় সেটা কিন্তু দেখছিনা।
জীবিকার টানে রাস্তায় বের হতেই হবে। ক্ষুধা কিন্তু ভাইরাসের পরোয়া করেনা। না খেয়ে মরার চেয়ে খাবারের চেষ্টা করে ভাইরাসে মরাই ভালো। সরকার আর কত সামাল দিবে? তাহলে কি আমাদের দেশে উত্তর কোরিয়ার আইন চালু থাকলেই ভালো হতো? গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে আমরা আসলে "শাখের করাত" টাইপের স্বাধীনতা প্রকাশ করছি। আসতে যেতে দু'ভাবেই কাটে।
সচেতেনতা নিজের কাছে। অন্যের সমালোচনা না করে নিজেই সচেতন থাকুন, সুস্থ এবং নিরাপদ থাকুন। যার যার নিরাপত্তা তার তার কাছে। রাষ্ট্র চাইলেও পুরো জাতির নিরাপত্তা দিতে পারবেনা। কারণ আমরা অতিমাত্রায় স্বাধীন জাতি। পাড়া, মহল্লা কিংবা বাজারে আমাদের করোনার ভয় নেই যত ভয় খালি সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেই। সমস্যা হচ্ছে আমরা জাতি হিসেবে সর্বশ্রেষ্ঠ সমালোচক জাতি তাই সমালোচনার জন্যেই সমালোচনা করছি।
মূলত আমরা নিজেরাও জানিনা আসলে আমরা কি চাই? জীবন বাঁচাতে জীবিকার প্রয়োজনই আগে। সেক্ষেত্রে মানুষ ক্ষেত্র বিশেষে জীবনটাও বাজী রাখে। মানুষের কাছে লাশ দাফনের টাকা না থাকলে প্রয়োজনে মানুষ লাশ নিয়েও রাস্তায় বসে টাকা তোলে। এখন যদি বলি আগে লাশ দাফন করা প্রয়োজন ছিল কথাটার যুক্তি কতটুকু? তার যে সেই অ্যাবিলিটি নেই বলে লাশ নিয়ে রাস্তায় সেটা কিন্তু দেখছিনা।
জীবিকার টানে রাস্তায় বের হতেই হবে। ক্ষুধা কিন্তু ভাইরাসের পরোয়া করেনা। না খেয়ে মরার চেয়ে খাবারের চেষ্টা করে ভাইরাসে মরাই ভালো। সরকার আর কত সামাল দিবে? তাহলে কি আমাদের দেশে উত্তর কোরিয়ার আইন চালু থাকলেই ভালো হতো? গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে আমরা আসলে "শাখের করাত" টাইপের স্বাধীনতা প্রকাশ করছি। আসতে যেতে দু'ভাবেই কাটে।
সচেতেনতা নিজের কাছে। অন্যের সমালোচনা না করে নিজেই সচেতন থাকুন, সুস্থ এবং নিরাপদ থাকুন। যার যার নিরাপত্তা তার তার কাছে। রাষ্ট্র চাইলেও পুরো জাতির নিরাপত্তা দিতে পারবেনা। কারণ আমরা অতিমাত্রায় স্বাধীন জাতি। পাড়া, মহল্লা কিংবা বাজারে আমাদের করোনার ভয় নেই যত ভয় খালি সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেই। সমস্যা হচ্ছে আমরা জাতি হিসেবে সর্বশ্রেষ্ঠ সমালোচক জাতি তাই সমালোচনার জন্যেই সমালোচনা করছি।